ছবিতে ভালোবাসার স্ট্যাটাস - Love status in bengali

অর্থশাস্ত্র এবং চাণক্য নীতি নামক দুইটি গ্রন্থ চাণক্য রচনা করেছিলেন । অর্থশাস্ত্র গ্রন্থে অর্থনীতি, রাষ্ট্রের কল্যাণকারী ভূমিকা, পররাষ্ট্রনীতি, সামরিক কৌশল, শাসকের ভূমিকা সম্বন্ধে বিশদে বর্ণনা করা হয়েছে। এই বই থেকে সংগ্রহ করা কিছু যুগোপযোগী চানক্য উক্তি আপনাদের সাথে শেয়ার করা হল -
ভগবদ্গীতা একটি পবিত্র হিন্দু ধর্মগ্রন্থ, যদিও এতে যে উপদেশ আছে তা ধর্ম কর্ম নির্বিশেষে সবার জন্য সমান । গীতার মধ্যে দার্শনিক ও ব্যবহারিক শিক্ষার সম্পদ রয়েছে। ভগবদ্গীতা থেকে যে দশটি অমূল্য শিক্ষা পাওয়া যায়, তা হল -
মা মানেই আবেগ , মা মানেই সব সমস্যায় নিশ্চিন্ত হওয়া , মা মানেই প্রথম বন্ধু , মা মানেই আদর । ১৪ই মে হলো মাতৃদিবস । যদিও মাত্র একটা দিন মাতৃদিবসের জন্য যথেষ্ট নয় , তবু আসুন সেলিব্রেট করি মাদারস ডে । দেখুন নিচের কোন ছবিটা আপনার সাথে ম্যাচ করে । ডাউনলোড করে শেয়ার করুন মায়ের সাথে ।
• সৎ ভাবনা, সৎ বাক্য, সৎ কাজ—এই তিনটি শ্রেষ্ঠ পথ থেকে নিজেকে কখনও সরিয়ে নিও না।
• অন্যের ভালো করা আমাদের কেবল কর্তব্যই নয়, এক বিশেষ আনন্দ, কারণ সেটি আমাদের সুখ ও স্বাস্থ্যকে বাড়িয়ে দেয়।
• উদ্বেগে কষ্ট পেও না, কারণ যে উদ্বেগে দিন কাটায় পৃথিবীর যাবতীয় আনন্দ উচ্ছলতা থেকে সে বঞ্চিত হয়, তার দেহ ও আত্মার সংকোচন ঘটে।
• পরের কোনো কিছু আত্মসাৎ করার বাসনা কোরো না, লোভের দানব যেন তোমাকে প্ররোচিত করতে না পারে, পৃথিবীর সম্পদ যেন তোমার জিভে বিস্বাদ না লাগে।
• যে গভীর যত্ন ও শ্রমে জমি চাষের উপযুক্ত করে তোলে সে প্রচুর আধ্যাত্মিক শস্য লাভ করে। দশ হাজার বার মন্ত্র জপ করেও যে কাজ সম্ভব নয় ।
• সৎ ভাবনাসহ প্রথম পদক্ষেপ ফেললাম, দ্বিতীয় পদক্ষেপ সৎ বাক্যসহ, আর তৃতীয়টি সৎ কার্যের আমি স্বর্গে প্রবেশ করলাম।
• লোক যখন ক্ষুধার্ত তখন শস্যদানা বেশি দামে বিক্রির উদ্দেশ্যে তা গোলাজাত করে রেখ না।
• যমজভাবে প্রকাশিত দুটি মৌলিক শক্তি বর্তমান—ভালো এবং খারাপ। ভাবনায়, বাক্যে, কিংবা কর্মে। আর এই দুইয়ের মধ্যে জ্ঞানীরা ভালোটাই বেছে নেন যা মূর্খেরা পারে না।
• যা কিছু ভালো তার মধ্যে সত্যই শ্রেষ্ঠ। তাই আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত শ্রেষ্ঠ সত্যটি প্রকাশের চেষ্টা করা।
• অশুভ শক্তির দেবতা সকল লোককথা ধ্বংস করে দিচ্ছে, জীবনের নক্সা বিশৃঙ্খল করে দিচ্ছে, সৎভাবনা থেকে মানুষকে বিরত করেছে। হে প্ৰভু মাজদা, তুমি ন্যায়ের পথ প্রদর্শন করো।
• সকল সৎভাবনা, সৎ বাক্য, সৎ কর্মকে আমি গ্রহণ করি যা ভাবা হয়, বলা হয় কিংবা করা হয়। আমি বর্জন করি যাবতীয় অসৎ ভাবনা, অসৎ বাক্য এবং অসৎ কর্মকে।
• হিংসার বিনাশ করো। অত্যাচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াও। সম্ভাবনা, ন্যায় বিচার পুরস্কৃত হবেই। যাঁরা এগুলি মেনে চলেন, যাঁরা সৎসঙ্গ করেন তাঁদের জন্য ঈশ্বরের দরজা সর্বদা খোলা ।
• সৎ ভাবনার সঙ্গে একাত্ম হয়ে আমি হৃদয়কে প্রস্তুত করেছি আত্মার প্রতি নজর রাখতে কারণ আমি জানি, আমাদের সকল কার্যের উপযুক্ত পুরস্কার দেন মাজদা আহুরা। সকল ক্ষমতা ও শক্তি দ্বারা আমি শিক্ষা দিই মানুষকে ন্যায়ের পথ অনুসরণ করতে। বিদেশের মাটিতে আমি এক অচেনা পথিক।
👉হতাশা নয় , আশা আপনার জীবনের স্বপ্ন । হতাশা আমাদের জীবনের সবচেয়ে বড় অন্ধকার । তাকে দূরে সরিয়ে রাখুন ।
🔹শুধু পেতে চাওয়া জীবন নয় । ক্ষমতা ছাড়তে চাইতে জানতে হয় ।
👉দরিদ্র হয়ে জন্মানো অপরাধ নয় । কিন্ত দরিদ্রতা বেচে সুখলাভ অপরাধ ।
🔹মাথা উচু করে চলুন । সামনের দিকে তাকিয়ে হাঁটুন । ভবিষ্যতের সাফল্য নিয়ে স্বপ্ন দেখুন , ভবিষ্যতে সুফল পাবেন ।
অত্যাচারী : শোন্ অত্যাচারী ; শোন্ রে সঞ্চয়ী! ছিনু সর্বহারা, হব সর্বজয়ী।
🔹শুধু চরকা খদ্দর সম্বল করে দেশ যে কতকাল কোন সুদূর ভবিষ্যতের দিকে স্বরাজের আশায় পথ চেয়ে থাকবে তা বুঝতে পারি না।
🔹প্রার্থনা করো—যারা কেড়ে খায় তেত্রিশ কোটি মুখের গ্রাস, যেন লেখা হয় আমার রক্ত-লেখায় তাদের সর্বনাশ।
🔹মহাবিদ্রোহী রণ-ক্লান্ত আমি সেই দিন হব শান্ত, যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দনরোল আকাশ- বাতাসে ধ্বনিবে না অত্যাচারীর খড়গ কৃপাণ ভীমরণভূমে রণিবে না।
🔹আমি বেদুইন, আমি চেঙ্গিস্, আমি আপনারে ছাড়া করি না কাহারে কুর্ণিশ।
🔹ক্ষুধা তৃষ্ণা আছে, আছে মোর প্রাণ, আমি মানুষ, আমি মহান্
🔹আত্মার তৃপ্তিই স্বর্গসুখ আর আত্মপ্রবঞ্চনার পীড়াই নরক যন্ত্রণা।
🔹কাম-ক্রোধ-লোভ-মোহ-ভয়-শোক আদিভাব বর্জন করবে। মাদক দ্রব্য কদাপি সেবন করবে না। অভিমান করবে না। নিজেকে বড় মানুষ বলে মনে করবে না। কাউকে ছোট বা বড় বলে (ব্যবহারে) ভেদ করবে না। বৃথা বাক্য ব্যয় করবে না। হঠকারী মানুষ থেকে দূরে থাকবে।
🙏ঈশ্বরের স্তুতি, প্রার্থনা ও উপাসনা করা, ধর্মের আচরণ ও পূণ্য কার্য করা, সৎ সঙ্গ বিশ্বাস, তীর্থসেবা, মহৎ লোকেদের সান্নিধ্য এবং পরোপকার প্রভৃতি যাবতীয় উত্তম বলা হয়। কার্য করাকে তথা সকলপ্রকার অন্যায় কর্ম থেকে পৃথক থাকাকে “মুক্তির সাধন”
🔹সরল ব্যবহার করবে। বড়াই করে কিছু বলবে না। দেহ ও বসন পরিস্কার রাখবে। কথা দিলে সাধ্যমতো পূরণ করবে। ব্যাভিচারী হবে না। উত্তমের সম্মান করবে। কাউকে অপমান করবে না। অকৃতজ্ঞ হবে না। আলস্যপরায়ণ হবে না। গুণগ্রাহী হবে।
🔹গৃহস্থাশ্রমে সন্তানগণ যাতে সত্যবাদিতা, শৌর্য, ধৈর্য ও প্রফুল্লতা প্রভৃতি গুণ প্রাপ্ত হয় এবং তারা যাতে কু-আচরণ প্রভাবে বিদ্যা ও ধর্মবিরুদ্ধ, কু-সংস্কার ও ভ্রান্তিজালে পতিত না হয় সে বিষয়ে শিক্ষা দেবে। যাতে তাদের কোন মিথ্যা বিষয়ে বিশ্বাস না হয় সেই সম্বন্ধেও উপদেশ দেবে।
🔹যে মানুষেরা এই সংসারে নিঃস্বার্থ ভালোবাসা, ধর্ম, বিদ্যা, সৎসঙ্গ, বিবেক, বৈরীভাবহীনতা, জিতেন্দ্রিয়তা ও প্রত্যক্ষবোধ আদি বিষয় দ্বারা পরমাত্মাকে আশ্রয় করে তারাই অত্যন্ত ভাগ্যবান। কেননা যথার্থ জ্ঞানলাভের দ্বারা তারাই সকল দুঃখ থেকে সম্পূর্ণ নিষ্কৃতি পায় এবং ভবসাগর অতিক্রম পূর্বক পরমাত্মার আনন্দস্বরূপ মোক্ষসুখ লাভ করে। কিন্তু যারা ভোগ্য বিষয় ও ইন্দ্রিয়ে আসক্ত, যারা বিবেচনাহীন, অসৎ, অধার্মিক, ছল, কপট, অভিমানী, দুরাগ্রহী তথা সৎসঙ্গ বর্জিত তারা কখনো মোক্ষসুখ পেতে পারে না, কারণ তারা (সত্যস্বরূপ) ঈশ্বরবিমুখ।
🔹যে পরমসত্তা বিমল সুখদায়ক পূর্ণকাম, তথা ব্যাপ্ত, তিনিই বেদজ্ঞান দ্বারা লভ্য ব্রহ্ম ৷ যে মানুষ এই ব্রহ্মের বিদ্যমানতা নিজের অন্তঃকরণে প্রকাশিত বোধ করেন, তিনিই ভগবদ্ আনন্দের অধিকারী।
🔹ঈশ্বরের আনন্দস্বরূপে স্বীয় আত্মবোধকে নিমগ্ন করার নাম উপাসনা।
"রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড" হল রবার্ট কিয়োসাকির লেখা একটি ব্যক্তিগত আর্থিক বই যা পাঠকদের সম্পদ তৈরি এবং আর্থিক স্বাধীনতা অর্জনের বিষয়ে মূল্যবান পাঠ প্রদান করে। টাকা ইনকাম ও টাকাকে কাজে লাগানোর ব্যাপারে অনেক মূল্যবান জ্ঞান বইটিতে পাওয়া যায় । বইটি লেখকের দুই "বাবা"কে ঘিরে তৈরি করা হয়েছে: তার জৈবিক পিতা , যাকে "গরীব বাবা" বলা হয় এবং তার সেরা বন্ধুর বাবা, যাকে "ধনী বাবা" বলা হয়।
বইটি আর্থিক শিক্ষার গুরুত্ব এবং সম্পদ এবং দায়বদ্ধতার মধ্যে পার্থক্য বোঝার উপর জোর দেয়। কিয়োসাকি যুক্তি দেন যে একটি ভাল শিক্ষা, কঠোর পরিশ্রম এবং অর্থ সঞ্চয় করার ঐতিহ্যগত পথ আর্থিক স্বাধীনতা অর্জনের জন্য যথেষ্ট নয়। তিনি তার গরীব বাবার উদাহরন দিয়ে দেখান কিভাবে অনেক পড়াশুনা করে পি.এইচ.ডি এর মত ডিগ্রি নিয়ে প্রফেসার হোয়া সত্বেও আর্থিক জ্ঞান না থাকায় তার গরীব বাবা সারাজীবন গরীব থেকেই গেলেন । অন্যদিকে তার ধনী বাবা পড়াশুনা বেশী না করলেও কেবলমাত্র বুদ্ধি ও সঠিক আর্থিক জ্ঞানের জোরে অল্প সময়েই সফল হয়ে উঠলেন । এই কারনে তিনি রিয়েল এস্টেট এবং স্টকের মতো প্যাসিভ আয় তৈরি করে এমন সম্পদ তৈরিতে মনোযোগ দিতে পাঠকদের উৎসাহিত করেন।
বইটির প্রধান থিমগুলির মধ্যে একটি হল একজনের আর্থিক ভাগ্যের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার ধারণা। আপনি যদি শুধুমাত্র সরকারের ( বা সরকারী চাকরীর ) উপর ভরসা করে সারাজীবন কাটিয়ে যেতে চান তাহলে কোনোদিন বড়োলোক হবেন না । কিয়োসাকি জোর দিয়ে বলেন যে আর্থিক নিরাপত্তার জন্য জনগণকে শুধুমাত্র তাদের নিয়োগকর্তা বা সরকারের উপর নির্ভর করা উচিত নয়। পরিবর্তে, তিনি পাঠকদের সক্রিয় হতে এবং তাদের নিজস্ব আয়ের উৎস তৈরি করতে পদক্ষেপ নিতে উত্সাহিত করেন।
Rich Dad Poor Dad বই এর সামারী
1. ধনীরা তাদের অর্থকে আরো অর্থ আয়ের কাজে লাগায় , গরীবরা অর্থ খরচ করে
2. আর্থিক শিক্ষা আপনার সবচেয়ে বড় সম্পদ
3. সম্পদ এবং দায়গুলির মধ্যে পার্থক্য বুঝতে শিখুন - Asset and Liability rule
4. আবেগ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হবেন না , বিশেষ করে আর্থিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে
5. জীবনের দক্ষতা অর্জনের জন্য কাজ করুন, অর্থের জন্য নয়
6. ব্যর্থতা বিজয়ীদের অনুপ্রাণিত করে এবং পরাজিতদের পরাজিত করে
7. ঝুঁকি নেওয়ার আগে ঝুঁকি পরিচালনা করতে শিখুন
8. আপনার নিজের কাজে মন দিন , অন্যের চরকায় তেল দেওয়ার অভ্যাস থাকলে ছাড়ুন
9. একটি কারণ খুঁজুন যেটার জন্য আপনি কাজ করতে চাইবেন
10. ইনকাম করার পর সবার প্রথমে নিজেকে অর্থ প্রদান করুন
পুরো বই জুড়ে কিয়োসাকি বুঝিয়েছেন কীভাবে সম্পদ তৈরি করতে হয় । তিনি এও বলেছেন কিভাবে লায়াবিলিটি না বাড়িয়ে অ্যাসেট অর্থাৎ সম্পদ বাড়ানোর উপর জোর দেওয়া উচিৎ । তিনি এই সব বুঝিয়েছেন তার ব্যবহারিক পরামর্শ এবং বাস্তব জীবনের উদাহরণ প্রদান করে। তিনি ব্যবসা এবং বিনিয়োগে তার নিজের ব্যর্থতা এবং সাফল্য সহ তার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতাও শেয়ার করেন।
সামগ্রিকভাবে, " রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড " যে কেউ তাদের আর্থিক সাক্ষরতা উন্নত করতে এবং সম্পদ তৈরি করতে চায় তাদের জন্য একটি মূল্যবান সম্পদ। এটি পাঠকদের অর্থ সম্পর্কে ভিন্নভাবে চিন্তা করার জন্য চ্যালেঞ্জ করে এবং আর্থিক স্বাধীনতা অর্জনের জন্য কার্যকর পরামর্শ প্রদান করে।
বাংলায় অনেক পাখি আছে যাদের আমরা মাঝে মাঝেই আমাদের আশেপাশে দেখতে পাই কিন্ত নাম জানি না । আসুন আজ সেই সমস্ত পাখিদের নাম জেনে নিই । বাংলার গ্রামে গঞ্জে বিভিন্ন নামে এই পাখিদের ডাকা হয় কিন্ত আমরা খুঁজে খুঁজে সবথেকে বেশি প্রচলিত নামটিকেই বেছে নিয়েছি । এই লেখাটি লিখতে আমরা সাহায্য নিয়েছি বঙ্গীয় বিজ্ঞান পরিষদের " আমাদের ছোট পাখি " বই ও গুগল সার্চ ইঞ্জিনের । আসুন বাংলার পাখিদের চিনে নিই -