Featured Posts
নক্সী কাঁথার মাঠ কবিতা - পল্লী কবি জসীম উদ্দীন - Nakshi Kathar Math by Jasim Uddin
নক্সী কাঁথার মাঠ ঃ জসীম উদ্দীন
উইড়া যাইরে হংস পঙ্খি পইড়া রয়রে ছায়া ;
দেশের মানুষ দেশে যাইবে - কে করিবে মায়া ।
- মুর্শিদা গান
আজো এই গাঁও অঝোরে চাহিয়া ওই গাঁওটির পানে,
নীরবে বসিয়া কোন্ কথা যেন কহিতেছে কানে কানে |
মধ্যে অথই শুনো মাঠখানি ফাটলে ফাটলে ফাটি,
ফাগুনের রোদে শুকাইছে যেন কি ব্যথারে মূক মাটি!
নিঠুর চাষীরা বুক হতে তার ধানের বসনখানি,
কোন্ সে বিরল পল্লীর ঘরে নিয়ে গেছে হায় টানি !
বাতাসের পায়ে বাজেনা আজিকে ঝল মল মল গান,
মাঠের ধূলায় পাক খেয়ে পড়ে কত যেন হয় ম্লান!
সোনার সীতারে হরেছে রাবণ, পল্লীর পথ পরে,
মুঠি মুঠি ধানে গহনা তাহার পড়িয়াছে বুঝি ঝরে!
মাঠে মাঠে কাঁদে কলমীর লতা, কাঁদে মটরের ফুল,
এই একা মাঠে কি করিয়া তারা রাখিবেগো জাতি-কুল |
লাঙল আজিকে হয়েছে পাগল, কঠিন মাটিরে চিরে,
বুকখানি তার নাড়িয়া নাড়িয়া ঢেলারে ভাঙিবে শিরে |
তবু এই-গাঁও রহিয়াছে চেয়ে, ওই-গাঁওটির পানে,
কতদিন তারা এমনি কাটাবে কেবা তাহা আজ জানে |
মধ্যে লুটায় দিগন্ত-জোড়া নক্সী-কাঁথার মাঠ ;
সারা বুক ভরি কি কথা সে লিখি, নীরবে করিছে পাঠ!
এমন নাম ত শুনিনি মাঠের? যদি লাগে কারো ধাঁধাঁ,
যারে তারে তুমি শুধাইয়া নিও, নাই কোন এর বাঁধা |
সকলেই জানে সেই কোন্ কালে রূপা বলে এক চাষী,
ওই গাঁর এক মেয়ের প্রেমেতে গলায় পড়িল ফাঁসি |
বিয়েও তাদের হয়েছিল ভাই, কিন্তু কপাল-লেখা,
খন্ডাবে কেবা? দারুণ দুঃখ ভালে এঁকে গেল রেখা |
রূপা একদিন ঘর-বাড়ি ছেড়ে চলে গেল দূর দেশে,
তারি আশা-পথে চাহিয়া চাহিয়া বউটি মরিল শেষে |
মরিবার কালে বলে গিয়েছিল — তাহার নক্সী-কাঁথা,
কবরের গায়ে মেলে দেয় যেন বিরহিণী তার মাতা!
বহুদিন পরে গাঁয়ের লোকেরা গভীর রাতের কালে,
শুনিল কে যেন বাজাইছে বাঁশী বেদনার তালে তালে |
প্রভাতে সকলে দেখিল আসিয়া সেই কবরের গায়,
রোগ পাণ্ডডুর একটি বিদেশী মরিয়া রয়েছে হায়!
শিয়রের কাছে পড়ে আছে তার কখানা রঙীন শাড়ী,
রাঙা মেঘ বেয়ে দিবসের রবি যেন চলে গেছে বাড়ি!
সারা গায় তার জড়ায়ে রয়েছে সেই নক্সী-কাঁথা,—
আজও গাঁর লোকে বাঁশী বাজাইয়া গায় এ করুণ গাথা |
কেহ কেহ নাকি গভীর রাত্রে দেখেছে মাঠের পরে,—
মহা-শূণ্যেতে উড়িয়াছে কেবা নক্সী-কাথাটি ধরে ;
হাতে তার সেই বাঁশের বাঁশীটি বাজায় করুণ সুরে,
তারি ঢেউ লাগি এ-গাঁও ও-গাঁও গহন ব্যথায় ঝুরে |
সেই হতে গাঁর নামটি হয়েছে নক্সী-কাঁথার মাঠ,
ছেলে বুড়ো গাঁর সকলেই জানে ইহার করুণ পাঠ |
কিভাবে AI টেকনিক ব্যবহার করে ছবি বানাবেন ? How to make unique image using AI technology ? ai image generator
লাইমওয়্যার -
এক ওয়েবসাইটেই ছবি বানানোর সমস্ত A.I সফটওয়্যার
লাইমওয়্যার একটি অসাধারন ছবি তৈরির প্ল্যাটফর্ম । এক ক্লিকে ইন্সট্যাট ছবি তৈরি করে দেয় । অনেক বেশী প্রফেশনাল । দৈনিক ফ্রী ক্রেডিট দেয় । দিনে ম্যাক্সিমাম ২০টা ছবি জেনারেট করতে দেয় তারপর আর ফ্রী থাকে না ক্রেডিট কিনতে হয় অথবা মেম্বারশীপ নিতে হয় । ক্রেডিট কিনতে গেলে ক্রিপ্টোকারেন্সী দিতে হয় ।
যাই হোক আমরা লাইমওয়্যার কে কম্যান্ড দিয়েছিলাম " a wild indian woman patting a furious lion " । বানান ভুল করে pating লিখে ফেলেছিলাম , তারপরেও ছবিটা যে কি দারুন করেছে তার তুলোনা নেই ।
কিভাবে AI দিয়ে এইরকম ছবি বানাবেন ?
ভারত ছাড়ো আন্দোলনে দেওয়া গান্ধীজীর সম্পূর্ণ ভাষণ - Mahatma Gandhi Speech in Bengali
মহাত্মা গান্ধীর সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
জন্ম নামঃ মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী ।
ভারতে পরিচিতঃ জাতির জনক নামে
বাবার নামঃ করমচাঁদ গান্ধী ,
মায়ের নামঃ পুতলী বাই
দাম্পত্য সঙ্গীঃ কস্তুরবা গান্ধী ( বি. ১৮৮৩; মৃ. ১৯৪৪)" The 7 Habits of Highly Effective People " -বই এর সামারী ।। সফল ব্যাক্তিদের কোন ৭ অভ্যাস তাদের সাফল্য দিয়েছে ? জেনে নিন
সফলতা পাওয়ার জন্য বেস্ট কিছু সেলফ হেল্প বই আছে তার মধ্যে অন্যতম একটি বই স্টিফেন আর কোভের লেখা বই " সেভেন হ্যাবিটস অফ হাইলি এফেক্টিভ পিউপল" অর্থাৎ সফল ব্যক্তিদের ( অর্থাৎ যারা হাইলি এফেক্টিভ ) তাদের ৭ অভ্যাস ।
Stephen R. Covey-এর "The 7 Habits of Highly Effective People" একটি সেলফ হেল্প এবং ব্যক্তিগত বিকাশের ক্লাসিক বই । এখানে সংক্ষিপ্ত আকারে বইয়ের মূল পয়েন্ট গুলো দেওয়া হলো -
১। প্রোঅ্যাকটিভ অ্যাপ্রোচ: পরোক্ষ ভাবে কাজ না করে অ্যাক্টিভ হোন , অর্থাৎ নিজের কাজ, পছন্দ এবং কোন ইভেন্টগুলিতে কিভাবে অংশ নেবেন , কি করবেন সেটা আগেই পরিকল্পনা করে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিন । ত্রিশঙ্কু হয়ে ঝুলে থাকবেন না । নিজের ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়াদের খুব সচেতন ভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে শিখুন ।
২। শেষ মাথায় রেখে শুরু করুনঃ যে বড় কাজেই হাত দিন না কেন , কাজের সুদূরপ্রসারী লক্ষ্য আগে ঠিক করে নিন , এবার দৈনিক কাজ করার সময় সেই লক্ষ্য কে সবসময় মনে রাখুন । আপনার প্রতিদিনের কাজ যেন সেই লক্ষ্যকে উদ্দেশ্য করেই হয় ।
৩। সবথেকে প্রয়োজনীয় কাজটা সবার আগে করুনঃ আমাদের অনেকের এই সমস্যা আছে , সবথকে প্রয়োজনীয় কাজ ফেলে রেখে দি শেষে বা ' কালকে ' করবো - এই ভেবে । কিন্ত মনে রাখবেন আপনার প্রাইয়োরিটি আপনাকেই ঠিক করতে হবে । যে কাজটা সবথেকে বেশী প্রয়োজনীয় সব কাজের আগে সেটাই করুন ।
৪। জেতার ও জেতানোর মানসিকতা রাখুনঃ ব্যবসার ক্ষেত্রে ছোট ছোট ব্যাপারে নিজে জিতে কাস্টমারকে হারানোর চিন্তা না করে কিভাবে উভয় পক্ষের উপকার হয় সেই চিন্তা করুন এবং সেভাবেই পদক্ষেপ নিন । সম্পর্কের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম মেনে চলুন ।
৫। প্রথমে বুঝুন , তারপরে বোঝানঃ নিজে আগে অপর পক্ষকে বুঝুন , তাড়াহুড়ো করে কেবল নিজেকে জাহির করতে যাবেন না । সম্পর্ক ভালো রাখতে হলে সামনের মানুষটিকে আগে বুঝতে হবে । দেখবেন একবার বুঝে গেলে নিজেকে বোঝানো আরো সহজ হয়ে উঠছে । ব্যবসার ক্ষেত্রেও একই নিয়ম খাটান ।
৬। সমন্বয় করুনঃ একা আপনি যা করতে পারবেন অনেকে মিলে একসাথে করলে তার শতগুন ভালো কাজ করতে পারবেন তাই সম মনস্ক মানুষের সাথে কোল্যাব অর্থাৎ সমন্বয় করে কাজ করুন । মনে রাখবেন কেবলমাত্র পজিটিভ চিন্তা ভাবনার মানুষের সাথে কোল্যাব করবেন অন্যথায় হীতে বিপরীত হতে পারে ।
৭। কুঠারে ধার দিনঃ নিজের কার্যকারিতার সঠিক মান বজায় রাখতে আপনার শারীরিক, মানসিক এবং আধ্যাত্মিক সুস্থতার জন্য নিয়মিত খেয়াল রাখুন এবং যত্ন নিন। ঘুরতে যান , পরিবারের সাথে কোয়ালিটি সময় কাটান , ভালো ডাক্তার দেখান ।
এই সাত টি অভ্যাস যেকোনো ব্যক্তিকে তার / তাদের ব্যক্তিগত এবং পেশাগত জীবনে আরও সক্রিয়, মনোযোগী এবং কার্যকর হতে সাহায্য করবে ।
Think and Grow Rich বই এর সামারী - এই ৯ টি শিক্ষা আপনাকে দ্রুত সফলতা দেবে - 9 Key lessons by Think and grow rich book in Bengali
"Think and Grow Rich" নাপোলিয়ন হিল দ্বারা লিখিত একটি শ্রেষ্ঠ আত্মসাহায্য এবং ব্যক্তিগত উন্নতির বই, যেখানে সাফল্য এবং ধন নির্মাণের সিদ্ধান্তগুলি নিয়ে আলোচনা করা হয়।
ধনী হওয়া কি এতই সহজ ? শুধু ভাবলেই কি ধনী হওয়া যায় ? কাজ করতে হবে না ? আমেরিকার বিখ্যাত লেখক নেপোলিয়ান হিল তার মাল্টি মিলিয়ান কপি বিক্রি হওয়া বইতে আশ্চর্য কিছু নিয়ম শিখিয়েছেন যার সাহায্যে আপনি সহজেই কোটিপতি হতে পারবেন । আসুন নেপোলিয়ান হিল কি বলছেন তা জেনে নিই ।
নিম্নোক্ত 9 টি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট মেনে আপনি হবেন ধনী ও আপনার জীবনের সার্বিক উন্নতি করতে পারবেন :
1. ইচ্ছাঃ যেকোনো কাজে সাফল্যের প্রাথমিক ভিত্তিই হল একটি নিরপেক্ষ ইচ্ছা , যে ব্যক্তি একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্যের জন্য জ্বলন্ত ইচ্ছা রাখে তার সাফল্য কোনভাবেই আটকানো সম্ভব নয় । তাই , আপনি যা চান, তা স্পষ্টভাবে সংজ্ঞান করুন এবং তার প্রতি একটি দৃঢ় আগ্রহ তৈরি করুন। তবেই সাফল্য আসবে ।
2. বিশ্বাস: নিজেকে বিশ্বাস করুন সবার আগে তারপর বিশ্বাস করুন আপনার লক্ষ্য সফল হবেই । দৃঢ়তার সাথে বিশ্বাস করুন। আপনি নিজেকে এবং আপনার লক্ষ্যে অবিচলিত বিশ্বাস এবং আত্মবিশ্বাস বজায় রাখুন। সফলতা ধরা দেবেই ।
3. অটোসাজেসন: আমাদের সাব-কনশাস মাইন্ড বা অবচেতন মনই আমাদের সমস্ত ভালো মন্দ কাজের জন্য দায়ী । তাই ভালো কাজের জন্য সেই মনকে ভালো সাজেশান দিতে হবে । পজিটিভ আত্মসাজেসন এবং নিজের স্বপ্নকে বারবার চিনিয়ে দিয়ে সচেতন ও অবচেতন ভাবে নিজেকে সমর্থন করুন। আপনার গভীর চিন্তাই আপনার সত্যিকার বাস্তবকে সৃষ্টি করতে পারে।
4. বিশেষ জ্ঞান: যে কাজে আপনি সফল হতে চান , সেই ফিল্ডে যতটা পারেন জ্ঞান আহরন করুন , বিনা জ্ঞানে কাজে হাত দিতে যাবেন না । মনে রাখবেন নির্দিষ্ট কাজে সুপরিশিল জ্ঞান এবং দক্ষতা অর্জন করলে কাজের অনেকটাই এগিয়ে যায় । চাহিদা অনুযায়ী জ্ঞান বাড়ান , থেমে থাকবেন না । মনে রাখবেন , জ্ঞানই শক্তি।
5. কল্পনা: আপনার লক্ষ্যগুলি ঠিক করার পর সৃজনশীল কল্পনার সাহায্যে সেই কাজ সম্পন্ন হতে দেখুন । অনেকটা দিবা স্বপ্নের মতো মনে হলেও যতটা ভালো ভাবে আপনি নিজের সফলতাকে কল্পনা করতে পারবেন ততটাই ভালোভাবে আপনি সফল হতে পারবেন । কল্পনা করুন যে আপনি যা চাইছেন সেটা পেয়ে গেছেন । এই আনন্দকে উদ্দেশ্য করে আরো ভালোভাবে কর্মে মন দিন ।
6. সংগঠিত পরিকল্পনা: আপনার লক্ষ্যগুলি অর্জন করতে একটি সুস্পষ্ট কর্মপরিকল্পনা তৈরি করুন। এই কর্ম পরি কল্পনা হবে ধাপে ধাপে । আপনাকে সেই পরিকল্পনার স্পষ্ট, ক্রিয়াশীল পদক্ষেপ গুলো ঠিক করে নিতে হবে এবং পরিকল্পনা করে কাজ সম্পূর্ণ করার একটি নির্দিষ্ট সময়সীমান নির্ধারণ করুন। সেই সময়ের মধ্যেই কাজ সম্পূর্ণ করুন ।
7. সিদ্ধান্ত: আপনার লক্ষ্যের জন্য প্রয়োজনীয় যে কোন পদক্ষেপ গ্রহন করার সিদ্ধান্ত নিন দ্বিধামুক্ত হয়ে । সিদ্ধান্ত গ্রহন করার পর দ্বিধা বিমুক্ত থাকুন। দ্রুত এবং নিশ্চয়পূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহন করার ক্ষমতা সাফল্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
8. অটল থাকুন : বিফলতা এবং পরাজয়ের সামনে অটল থাকুন । লক্ষ্যে পৌছানোর সিদ্ধান্ত একবার নিলে সেখান থেকে সরবেন না । খারাপ সময় আসবেই , হতাশা আসবেই , লক্ষ্য স্থির করে সেই সমস্ত সমস্যার মোকাবিলা করুন । ঝড়ে ভেঙে না পড়ে প্রয়োজন হলে চারাগাছের মতো করে টিকে থাকুন । অটল থাকুন ।
9. মাস্টারমাইন্ড: আপনার মানসিকতা ও কাজকে সমর্থনকারী একটি সম-মনস্ক মানুষের যৌথ নেটওয়ার্ক তৈরি করুন যেখানে একে অপরকে সাহায্য করবেন এবং সবাই একসাথে উন্নতি করবেন । সহযোগিতা করুন এবং মাস্টারমাইন্ড গ্রুপের সম্মিলিত জ্ঞান থেকে উপকৃত হন।
"Think and Grow Rich" এ লেখক নেপলিয়ান হিল হলেছেন যে সাফল্য কেবলমাত্র আর্থিক ধনের সাথে সীমিত নয়, যে কোনও ক্ষেত্রে যেখানে একজনের সাফল্য এবং সমৃদ্ধির প্রয়োজন তিনি উপরোক্ত নিয়মগুলি কাজে লাগাতে পারেন । নেপোলিয়ান হিলের প্রিন্সিপল মানসিকতা এবং পরিকল্পনার উদ্দেশ্যটি পূর্ণ করার জন্য একটি দৃঢ় মানসিকতা এবং একটি স্পষ্ট পরিকল্পনা তৈরি করার দরকার আছে এই ধারণাতে নিহিত আছে।
স্বামী বিবেকানন্দের ৫০১ টি বাণী ও উক্তি - Swami Vivekananda quotes in bengali
স্বামী বিবেকানন্দের শিক্ষামূলক, অনুপ্রেরণামূলক, কর্ম নিয়ে, সমাজ নিয়ে, নারীদের নিয়ে, ধর্ম নিয়ে, সত্য নিয়ে ও চরিত্র নিয়ে সেরা কিছু বাণী ও উক্তি (Swami Vivekananda Bani & Quotes In Bengali) পড়ে নিন ।
“যদি সত্যিই মন থেকে কিছু করতে চাও তাহলে পথ পাবে,আর যদি না চাও তাহলে অজুহাত পাবে।”
“সাহসী লোকেরাই বড় বড় কাজ করতে পারে।”
“এক দিনে বা এক বছরে সফলতার আশা কোরো না। সবসময় শ্রেষ্ঠ আদর্শকে ধরে থাকো।”
“বিশ্ব একটি ব্যায়ামাগার যেখানে আমরা নিজেদেরকে শক্তিশালী করতে এসেছি”
“এমন কাজ করে চলো যে তুমি হাসতে হাসতে মরবে আর জগৎ তোমার জন্য কাঁদবে।”
“আমি বিশ্বাস করি যে, কেউ কিছু পাওয়ার উপযুক্ত হলে জগতের কোনো শক্তিই তাকে বঞ্চিত করতে পারে না।”
“শুধু বড়ো লোক হয়ো না… বড় মানুষ হও।”
“সারাদিন চলার পথে যদি কোনো সমস্যার সম্মুখীন না হও, তাহলে বুঝবে তুমি ভুল পথে চলেছ।”
“মহাবিশ্বের সীমাহীন পুস্তকালয় আপনার মনের ভীতর অবস্থিত”
“ওঠো এবং ততক্ষণ অবধি থেমো না, যতক্ষণ না তুমি সফল হচ্ছ”
“ঘৃণার শক্তি অপেক্ষা… প্রেমের শক্তি অনেক বেশি শক্তিমান।”
“নিজের উপর বিশ্বাস না এলে… ঈশ্বরের উপর বিশ্বাস আসে না।”
“যা কিছু আপনাকে শারীরিক, বৌদ্ধিক এবং আধ্যাত্মিকভাবে দুর্বল করে তোলে সেটাকে বিষ ভেবে প্রত্যাখ্যান করুন”
“জীবে প্রেম করে যেই জন সেই জন সেবিছে ঈশ্বর”
“যে মানুষ বলে তার আর শেখার কিছু নেই, সে আসলে মরতে বসেছে। যত দিন বেঁচে আছো শিখতে থাকো।”
“অনুতাপ কর না, পূর্বে যে-সব কাজ করেছ, সে-সব নিয়ে মাথা ঘামিও না, এমন কি যে-সব ভাল কাজ করেছ, তাও স্মৃতিপথ থেকে দূর করে দাও।”
“দুনিয়া আপনার সম্বন্ধে কি ভাবছে সেটা তাদের ভাবতে দিন। আপনি আপনার লক্ষ্যগুলিতে দৃঢ় থাকুন, দুনিয়া আপনার একদিন পায়ের সম্মুখে হবে”
“প্রত্যেকটি ধারণা যা আপনাকে দৃঢ় করে সেটাকে আপন করে নেওয়া উচিত এবং প্রত্যেকটি ধারণা যা আপনাকে দুর্বল করে দেয়,তা প্রত্যাখ্যান করা উচিত”
“শিক্ষা হচ্ছে মানুষের মধ্যে ইতিমধ্যে থাকা উৎকর্ষের প্রকাশ।”
“যখন আমাদের মধ্যে অহংকার থাকে না, তখনই আমরা সবথেকে ভালো কাজ করতে পারি,অপরকে আমাদের ভাবে সবচেয়ে বেশি অভিভূত করতে পারি।”
“অন্য কারোর জন্য অপেক্ষা করো না,তুমি যা করতে পারো সেটা করো কিন্তু অন্যের উপর আশা করো না”
“আমাদের প্রথম কর্তব্য হল নিজেকে ঘৃণা না করা। উন্নত হইতে হইলে প্রথম নিজের উপর, তারপরে ঈশ্বরের উপর বিশ্বাস আবশ্যিক। যাহার নিজের উপর বিশ্বাস নাই,তাহার কখনই ঈশ্বরে বিশ্বাস আসিতে পারে না।”
“কোন জীবনই ব্যর্থ হইবে না,জগতে ব্যর্থতা বলিয়া কিছু নাই।
শতবার মানুষ নিজেকে আঘাত করিবে, সহস্রবার হোঁচট খাইবে, কিন্তু পরিণামে অনুভব করিবে,
সে ঈশ্বর।”
“শেখার জন্য এটাই হল প্রথম শিক্ষা…দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হও যে বাইরের কোনো কিছুকে অভিশাপ দেবে না, বাইরের কাউকে দোষ দেবে না, কিন্তু উঠে দাড়াও নিজেকে দোষ দাও, তুমি বুঝতে পারবে নিজেকে ধরে রাখার জন্য এটাই হল সঠিক পন্থা।”
“সব শক্তিই আপনার মধ্যে আছে সেটার উপর বিশ্বাস রাখুন, এটা বিশ্বাস করবেন না যে আপনি দুর্বল। দাঁড়ান এবং আপনার মধ্যেকার দৈবত্বকে চিনতে শিখুন”
“ইচ্ছা, অজ্ঞতা এবং বৈষম্য… এই তিনটিই হলো বন্ধনের ত্রিমূর্তি”
“মনের শক্তি সূর্যের কিরণের মত, যখন এটি এক জায়গায় কেন্দ্রীভূত হয় তখনই এটি চকচক করে ওঠে।”
“কখনো না বোলোনা, কখনো বোলোনা আমি করতে পারবোনা।তুমি অনন্ত এবং সব শক্তি তোমার ভিতর আছে,তুমি সব কিছুই করতে পারো।”
“জেগে ওঠো, সচেতন হও এবং লক্ষ্যে না পৌঁছা পর্যন্ত থেমো না”
“মস্তিস্ককে উচ্চ মানের চিন্তা-ভাবনা দিয়ে পূর্ণ করো, দিবারাত্র এগুলোকে তোমার সামনে রেখে চলো, এগুলোর থেকে মহান কাজ বেরিয়ে আসবে।”
“নিজের জীবনে ঝুঁকি নিন, যদি আপনি জেতেন তাহলে নেতৃত্ব করবেন , আর যদি হারেন তাহলে আপনি অন্যদের সঠিক পথ দেখাতে পারবেন”
“উঠে দাঁড়াও, শক্ত হও, দৃপ্ত হও। যাবতীয় দায়িত্ব নিজের কাঁধে নাও। আর এটা সবসময় মাথায় রেখো, তুমিই তোমার নিয়তির স্রষ্টা। তোমার যে পরিমাণ শক্তি প্রয়োজন, সবটা তোমার মধ্যেই রয়েছে। সুতরাং নিজের ভবিষ্যত্ নিজেই তৈরি করে নাও।”
“একটি সময়ে একটিই কাজ কোরো এবং সেটা করার সময় নিজের সব কিছু তার মধ্যে ব্যয় করে দাও।”
“মনের মতো কাজ পেলে অতি মূর্খও করতে পারে। যে সকল কাজকেই মনের মতো করে নিতে পারে, সেই বুদ্ধিমান। কোনো কাজই ছোট নয়।”
“সকল কাজ কর, কিন্তু অনাসক্ত হয়ে কর, কাজের জন্যই কাজ কর, কখনও নিজের জন্য কর না।”
“চালাকির দ্বারা কোনো মহৎ কর্ম হয় না।”
“কোনো বড় কাজই কঠোর পরিশ্রম ও কষ্ট স্বীকার ছাড়া হয় নি।”
“যখন তুমি ব্যস্ত থাকো তখন সব কিছুই সহজ বলে মনে হয়,কিন্তু অলস হলে কোনো কিছুই সহজ বলে মনে হয় না।”
“পেছনে তাকিও না, শুধু সামনের দিকে তাকাও… অসীম শক্তি, অসীম উদ্দম, অসীম সাহস এবং অসীম ধৈর্য…এরা একাই পারে মহান কোনো কর্ম সম্পন্ন করতে।”
“যা পারো নিজে করে যাও, কারও ওপর আশা বা ভরসা কোনোটাই কোরো না।”
“কখনও বড় পরিকল্পনার হিসাব করবেন না, ধীরে ধীরে আগে শুরু করুন,আপনার ভূমি নির্মাণ করুন তারপর ধীরে ধীরে এটিকে প্রসার করুন”
“কাজ করো নির্ভীকভাবে। এগিয়ে চলো সত্য আর ভালোবাসা নিয়ে।”
“নিজেদের বিপদ থেকে টেনে তোলো! তোমার উদ্ধার-সাধন তোমাকেই করতে হবে। ভীত হয়ো না। বারবার বিফল হয়েছো বলো নিরাশ হয়ো না। কাল সীমাহীন, অগ্রসর হতে থাকো, বারবার তোমার শক্তি প্রকাশ করতে থাকো, আলোক আসবেই।”
“যে রকম বীজ আমরা বুনি, সে রকমই ফসল আমরা পাই। আমরাই আমাদের ভাগ্য তৈরী করি, তার জন্য কাউকে দোষারোপ করার কিছু নেই, কাউকে প্রশংসা করারও কিছু নেই। ”
“মনে করিও না, তোমরা দরিদ্র। অর্থই বল নহে… সাধুতাই-পবিত্রতাই বল। আপনাতে বিশ্বাস রাখো। প্রবল বিশ্বাসই বড় কাজের জনক।”
“সমাজ অপরাধীদের কারণে খারাপ হয়না বরং ভালো মানুষদের নীরবতার কারণে হয়”
“জগতে মায়ের স্থান সকলের উপরে, কারণ মাতৃভাবেই সবচেয়ে বেশি নিঃস্বার্থপরতা শিক্ষা ও প্রয়োগ করা হয়।”
“গোলামীর উপর যে সম্পর্কটা দাঁড়িয়ে আছে, সেটা আবার কখনও ভালো হতে পারে?
যেখানে মেয়েদের স্বাধীনতা নেই,সে জাত কখনো উন্নতি করতে পারে না।”
“একটি রাষ্ট্রের অগ্রগতি জানার সবচেয়ে ভাল উপায় হল সেই রাষ্ট্রে নারীর অবস্থান”
“ভারতের জননীই আদর্শ নারী। মাতৃভাবই আদর্শ ও শেষ কথা।”
“মেয়েদের উন্নতি করতে পারো? তবে আশা আছে। নইলে পশু জন্ম ঘুচবে না।”
“সেই নারীও ধন্য যার চোখে পুরুষ ভগবানের পিতৃভাবের প্রতীক।”
“ভারতীয় নারীদের যে রকম হওয়া উচিত, সীতা তার আদর্শ।”
“আমাদের দেশের মেয়েরা তেমন শিক্ষিতা নয় বটে, কিন্তু তারা অনেক বেশি প্রবিত্র।”
“আমরা স্ত্রীলোককে নিচ, অধম, মহা হেয়, অপবিত্র বলি। তার ফল… আমরা পশু, দাস, উদ্যমহীন, দরিদ্র।”
“পাঁচশো পুরুষের সাহায্যে ভারতবর্ষকে জয় করতে পঞ্চাশ বছর লাগতে পারে,
স্বামী বিবেকানন্দের ৬৬ বাণী ও উক্তি | Swami Vivekananda Bani & Quotes In Bengali
কিন্তু পাঁচশো নারীর দ্বারা মাত্র কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই তা করা যেতে পারে।”
“সবচেয়ে বড় ধর্ম হল নিজের স্বভাবের প্রতি সত্য থাকা, নিজের প্রতি বিশ্বাস করুন”
“ধর্ম এমন একটি ভাব, যাহা পশুকে মনুষ্যত্বে ও মানুষকে দেবত্বে উন্নীত করে।”
“প্রবিত্র ও নিঃস্বার্থ হতে চেষ্টা কোরো, তার মধ্যেই রয়েছে সমস্ত ধর্ম।”
“প্রার্থনা করা অপেক্ষা প্রাণ খুলিয়া হাসা অনেক ভালো। গান কর। দুঃখের হাত হইতে নিষ্কৃতি লাভ কর।”
“ভগবান যদিও সর্বত্র আছে বটে, কিন্তু তাঁকে আমরা জানতে পারি কেবল মানব চরিত্রের মধ্য দিয়ে।”
“জগতে যদি কিছু পাপ থাকে, তবে দুর্বলতায় সেই পাপ। সকল প্রকার দুর্বলতা ত্যাগ করো… দুর্বলতায় মৃত্যু, দুর্বলতায় পাপ।”
“প্রথমে অন্নের ব্যবস্থা করতে হবে, তারপর ধর্ম”
“মানুষের সেবাই হলো ভগবানের সেবা”
“শক্তি ও সাহসিকতাই ধর্ম। দুর্বলতা ও কাপুরুষতাই পাপ। অপরকে ভালোবাসাই ধর্ম, অপরকে ঘৃণা করাই পাপ।”
“যত বেশি আমরা বাইরে গিয়ে অন্যদের ভালো করবো, আমাদের হৃদয় ততই বিশুদ্ধ হবে এবং ভগবান সেখানে বাস করবেন”
“ঈশ্বর ব্যতীত জীবনের উচ্চতর লক্ষ্য আর কি হইতে পারে? ঈশ্বর স্বয়ংই মানুষের সর্বোচ্চ লক্ষ্য তাঁহাকে দর্শন কর, তাঁহাকে সম্ভোগ কর, ঈশ্বর অপেক্ষা উচ্চতর বস্তু আমরা ধারণাই করিতে পারি না, কারণ ঈশ্বর পূর্ণস্বরূপ।”
“সত্যের জন্য সব কিছুকে ত্যাগ করা চলে, কিন্তু কোনো কিছুর জন্য সত্যকে ত্যাগ করা চলে না।”
“সত্যকে হাজার আলাদা আলাদা উপায়ে বলা যেতে পারে, তারপরেও সব কিছু সত্যই থাকে”
“শক্তিই জীবন, দুর্বলতাই মৃত্যু, বিস্তারই জীবন, সংকোচনই মৃত্যু, প্রেমই জীবন, ঘৃণাই মৃত্যু”
“তুমি যখন নিজেকে দেহমাত্র বলিয়া ভাব, তখন তুমি বিশ্বজগৎ হইতে বিচ্ছিন্ন, নিজেকে যখন জীব বলিয়া ভাব, তখন তুমি সেই শাশ্বত মহান্ জাতির একটি কণিকামাত্র, আর যখন নিজেকে আত্মা বলিয়া ভাব, তখন তুমিই সব কিছু।”
“আমরা যেন প্রদীপ-স্বরূপ, আর ঐ প্রদীপের জ্বালাটাকেই আমরা ‘জীবন’ বলি। যখনই অম্লজান ফুরিয়ে যাবে, তখনই আলোটাও নিবে যাবে। আমরা কেবল প্রদীপটাকে সাফ রাখতে পারি। জীবনটা কতকগুলি জিনিষের মিশ্রণে উৎপন্ন, সুতরাং জীবন অবশ্যই তার উপাদান-কারণগুলিতে লীন হবে।”
“উঁচুতে উঠতে হলে তোমার ভেতরের অহংকারকে বাহিরে টেনে বের করে আনো, এবং হালকা হও… কারণ তারাই ওপরে উঠতে পারে যারা হালকা হয়।”
“জগতে এখন একান্ত প্রয়োজন হল চরিত্র, জগত এখন তাদের চায় যাদের জীবন প্রেমদীপ্ত ও স্বার্থ শূন্য।”
“যারা তোমাকে সাহায্য করেছে, তাদের কখনও ভুলে যেও না। যারা তোমাকে ভালোবাসে, তাদের কখনও ঘৃণা কোরো না। যারা তোমাকে বিশ্বাস করে, তাদের কখনও ঠকিয়ো না।”
“সেবা করো তাৎপরতার সাথে। দান করো নির্লিপ্ত ভাবে। ভালোবাসো নিঃস্বার্থভাবে। ব্যয় করো বিবেচনার সাথে। তর্ক করো যুক্তির সাথে। কথা বলো সংক্ষেপে।
“যেই রকম আপনি ভাববেন ঠিক সেইরকমই আপনি হয়ে যাবেন। যদি আপনি নিজেকে দুর্বল হিসাবে বিবেচনা করেন তাহলে আপনি দুর্বল হয়ে যাবেন আর আপনি যদি নিজেকে শক্তিশালী মনে করেন, তাহলে আপনি শক্তিশালী হয়ে উঠবেন”
অপরের দোষত্রুটি দেখিয়া বেড়ান তো আমাদের কাজ নয়। উহাতে কোন উপকার হয় না। এমন কি, ঐগুলির সম্বন্ধে আমরা চিন্তাও যেন না করি। সৎ চিন্তা করাই আমাদের উচিত। দোষের বিচার করিবার জন্য আমরা পৃথিবীতে আসি নাই। সৎ হওয়াই আমাদের কর্তব্য।
এ পি জে আব্দুল কালামের ৩০১ বাণী ও উক্তি || APJ Abdul Kalam Quotes in Bengali
ফাদার ডে কোটস । পিতৃ দিবসের উক্তি । fathers day quotes in bengali
মহাকবি কালিদাসের মেঘদূত - সম্পূর্ণ - Kalidas Meghdoot in Bengali Complete - মেঘদূতম্
রাম ঠাকুরের উপদেশ - রামঠাকুর উক্তি - রামঠাকুরের বেদবানী
রামঠাকুরের বাণী
সদ্গুরুর বাণী - 101 Sadhguru Quotes in Bengali - সদগুরু জজ্ঞি বাসুদেবের বাণী
প্রত্যেকটা মানুষের মধ্যে নিজস্ব একটা বুদ্ধিমত্তা থাকে কিন্ত সে সেটা নষ্ট করে ফেলে অন্য কারোর মতো হতে গিয়ে ।
🔹সবসময় দেখো চারপাশের সকলের জন্য তুমি সবচেয়ে ভালো কী করতে পারো। নিবেদনের এই বোধই তোমাকে উদ্দীপ্ত করে তুলবে।
🔹যদি আপনি নিজের অন্তরে চেয়ে দেখেন ,আপনি এমন একটি জায়গা খুঁজে পাবেন যেখানে সমস্ত কিছুর সমাধান আছে।
🔹শিক্ষার জন্য অনুপ্রেরণা প্রয়োজন, শুধু তথ্য নয়। শুধুমাত্র অনুপ্রাণিত মানুষই তাদের নিজেদের জীবন এবং তাদের চারপাশের জীবন পরিবর্তন করতে পারে।
🔹আত্মবিশ্বাস এবং নির্বুদ্ধিতা এক অতি বাজে কম্বিনেশান , সাধারনত এরা একসাথেই থাকে বেশি ।
🔹হাসি একটি অভিব্যক্তি নয়, অন্যলোকেরা হয়তো একে কোনো একটি ভাবের অভিব্যক্তি হিসেবে দেখতে পারে, কিন্তু যদি তুমি এক নিরুদ্বিগ্ন এবং মনোরম অবস্থায় থাক, তা হলে তোমার আশেপাশে কেউ না থাকলেও তোমার মুখে একটা হাসি লেগেই থাকবে।
🔹যদি নিজের সাথে একা থাকতে আপনার বিরক্ত বোধ হয় , তার মানে নিশ্চিত ভাবেই আপনি খারাপ একজনের সাথে সময়টা কাটাচ্ছেন ।
🔹যাকে তুমি সাফল্য মনে কর , তার তুলনায় যাকে সাধারণ ভাবে ব্যর্থতা ভাবা হয় তা তোমার জীবনের অনুভবকে অনেক বেশি গভীরতা দেয়।
🔹স্বাস্থ্য শুধুমাত্র রোগমুক্ত হওয়া নয়। স্বাস্থ্য তখনই যখন আপনার শরীরের প্রতিটি কোষ জীবনের সঙ্গে উচ্ছ্বসিত হচ্ছে।
🔹সম্ভাবনা আর বাস্তবতার মধ্যে দূরত্ব আছে। তোমার কি সেই সাহস আর সংকল্প আছে এই দূরত্বটুকু পার করার।
🔹ভয় এবং নিরাপত্তাহীনতাগুলি অচেতনভাবে তোমার দ্বারা তৈরি। যদি তুমি তাদের সৃষ্টি না করো ,তবে তাদের কোন অস্তিত্ব নেই।
🔹মানুষের নিজের অস্তিত্বের সৌন্দর্যকে জানার পদ্ধতিকেই ধ্যান বলে ।
🔹ধ্যান করার সময় যখন আপনি এটা বুঝতে পারবেন যে আপনার সীমারেখা গুলো আপনি নিজেই বানিয়েছেন , তখনই আপনার মধ্যে সেই সীমা ভাঙার ইচ্ছা জাগরিত হয় ।
🔹একজন ব্যক্তির বেশিরভাগ আকাঙ্ক্ষা তার নিজের নয়, বরং সে বাহ্যিক সামাজিক পরিবেশ থেকে সেগুলি অর্জন করে
🔹ব্যথা বেদনার ভয়ে তুমি নিজের জীবনকে অর্ধেক ও অসম্পূর্ণ রূপে যাপন করে থাকো। জীবনকে সম্পূর্ণরূপে যাপন করার জন্য ব্যাথা বেদনার ভয় থেকে মুক্তি পাওয়া অবশ্যই প্রয়োজন।
🔹মানব মন অতি শক্তিশালী এক যন্ত্র ,মনে মধ্যে তৈরি প্রত্যেকটি চিন্তা , প্রত্যেকটি আবেগ আপনার শরীরের রসায়নকেই বদলে দেবে ।
🔹অবিশ্বাস্য কাজগুলোকেই সহজে করা যেতে পারে যদি আমরা সেগুলোকে করার জন্য দৃঢ় প্রতিশ্রূতিবদ্ধ হই।
🔹নিজের অস্তিত্বের সৌন্দর্যতা সম্পর্কে জানার একটা উপায় হল মেডিটেশন।
🔹গাছ আপনার নিঃশ্বাসের উৎস, সেটাকে কাটুন আর আপনি জীবনকেই একদিন কেটে ফেলবেন।
🔹আপনি যদি প্রতিটা জিনিস একশ শতাংশ লজিক দিয়ে ভাবেন , তাহলে জীবনের কোনো মানেই নেই ।
🔹পরিবর্তনকে যদি আপনি আটকান , তাহলে জীবনকেও আপনি আটকে দেবেন ।
🔹সেক্স শরীরে থাকলে ঠিক আছে , টাকা মানিব্যাগে থাকলে ঠিক আছে , সমস্যা সৃষ্টি হয় যখন এগুলি আমাদের মনে প্রবেশ করে ।
🔹যখন তোমার মন সম্পূর্ণ নিশ্চল হয়ে যায়, তখনই বুদ্ধিবৃত্তি মানবিক সীমাবদ্ধতাকে অতিক্রম করে।
🔹যদি প্রতিদিন নয়, তো অন্তত মাসে একবার খতিয়ে দেখুন আপনি কি আরও ভালো একটি মানুষে বিকশিত হয়ে উঠেছেন ?
🔹জীবনের অর্থ কি ? এটা এমন একটা মহান ঘটনা, যেটাকে কোনো অর্থের মধ্যেই বাধা যাবে না।
🔹সম্পত্তিকে নিজের ভালোর জন্য ব্যবহার করতে হলে তোমার আধ্যাত্মিক উপাদানের প্রয়োজন। সেটা ছাড়া তোমার সাফল্য তোমার বিরুদ্ধেই কাজ করবে।
🔹যদি আপনি সৃষ্টির দিকে তাকান, যেভাবে এটা রয়েছে , এটা সাঙ্ঘাতিক সুন্দর। আপনাকে এতে আর কোনও কিছু জুড়তে হবে না – না আপনার নিজের জীবনে না অন্য কিছুতে।
🔹অস্তিত্বের বৃহত্তম শক্তি হল চেতনা , আর সেটা হলে স্বয়ং তুমি।
🔹যারা জীবনের অনিশ্চয়তা এড়াতে চেষ্টা করে, তারাও সম্ভাবনাকে হাতছাড়া করে।
🔹আপনি ভয় পাচ্ছেন কারন আপনি জীবনের সাথে না থেকে নিজের মস্তিস্কের ভিতরে থাকার চেষ্টা করছেন ।
🔹তুমি যদি তোমার সম্পর্ক বজায় রাখতে চাও , সবসময় নিজেকে মনে করাও যে অন্যজন তোমার থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
🔹জীবনের সবথেকে আনন্দের মুহুরত হলো সেই সময় যখন আপনি নিজের খুশী প্রকাশ করেন , নাকি যখন খুশী খুঁজে বেড়ান ?
🔹শরীরে যদি যৌনতা থাকে, সেটা ঠিক আছে। যদি মস্তিষ্কে ঢুকে পড়ে , বিকৃত হয়ে ওঠে।
🔹যে মানুষ নিজেকে বড় মনে করে, সে আসলেই ছোট। এবং যখন একজন ব্যক্তি নিজেকে কিছুই মনে করে না তখন সে অসীম হয়ে যায়। এটাই প্রকৃত মানুষের সৌন্দর্য।
🔹জীবনের অবিশ্বাস্য জিনিসগুলি সহজেই সম্পন্ন হয় যদি আপনি সেগুলি ঘটানোর জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হন।
🔹যখন রাগ , দুঃখ বা ব্যাথারা আসবে তখন বাইরে নয় , নিজের ভিতরে দেখার সময় এসেছে ।
🔹খাবারের অভাবের জন্য পৃথিবীতে এত মানুষ ক্ষুধার্ত নয় । অভাবটা হলো মানুষের হৃদয়ে ভালোবাসা ও আন্তরিকতার ।
🔹মানুষ হল একটি বীজের মতো , সে যেমন আছে তাকে তেমনই থাকতে দিতে পারো অথবা তাকে পরিচর্যা করে ফুলে ফলে পরিপূর্ণ গাছ করে তুলতে পারো ।
🔹যখন তোমার মনে পরিস্কার ধারনা থাকবে তুমি কি করছো এবং কেন করছো , তখন অন্য কেউ কি ভাবল তাতে তোমার কিছুই এসে যাবে না ।
🔹সবথেকে সেরা হওয়ার চেষ্টা কোরো না , তোমার সবথেকে ভালোটা দেওয়ার চেষ্টা করো ।
🔹জীবন নিয়ে অকাট গম্ভীর হয়ে যেও না , জীবন একটা মজার খেলা বৈ কিছুই নয় ।
🔹তোমাকে এমন ভাবে নিজেকে তৈরি করতে হবে যাতে সুজোগেরা করা নাড়লে তোমার শরীর ও মন তোমায় পিছূ টেনে ধরে ।
🔹বুদ্ধিমত্তার প্রধান লক্ষণ হল আপনি প্রতিনিয়ত ভাবছেন। বোকারা তাদের জীবনে যে কাজই করুক সে ভাবে সেটাই সঠিক ।
🔹যতদিন আমরা ধর্ম, জাতি, বর্ণ, লিঙ্গ, জাতীয়তার নামে বিভক্ত থাকব, ততক্ষণ মানবতার সত্যিকারের সফলতা আসতে পারে না।
🔹মানুষ হওয়ার সবথেকে বড় গুন কি জানো ? যদি তুমি নিজেকে বড় মনে করো তাহলে তুমি আসলেই ছোট হয়ে যাও , আর নিজেকে যখন যখন শূন্য মনে করতে পারবে তখনই তুমি অসীমে পরিনত হতে পারবে ।
🔹আমার আশীর্বাদ হল, ‘আপনার স্বপ্নগুলো যেন সত্যি না হয়,’ কারণ আপনার প্রত্যাশাগুলো জীবনের সীমিত উপলব্ধি থেকে উদ্ভূত হয়। আপনি যেন আপনার স্বপ্নের বাইরে বাঁচতে পারেন ।
🔹আমরা সবাই এক একজন অন্বেষণকারী; কেউ দ্রুত আপস করে নেয় , কেউ টিকে থাকে।
🔹কথা বলতেই হবে , এরকম একটি প্রয়োজন থেকেই গুজব সৃষ্টি হয় - কারন ছাড়াই এমন জিনিসগুলি সম্পর্কেও আপনি কথা বলেন যা সম্পর্কে আপনার কোন ধারণা নেই।
🔹মা হওয়া হল , নারীদের অন্য একটি জীবনকে নিজেদের অংশ হিসাবে অনুভব করার সুযোগ দেওয়ার প্রকৃতির উপায়। আপনি যদি একজনের মা হতে পারেন, তবে বিশ্বে মা হওয়ার ইচ্ছাকে প্রসারিত করুন।
🔹আমরা যখন খাই, তখন আমরা পৃথিবীর একটি অংশ গ্রহণ করি। আমরা মাটির সাথে যা করছি আসলে নিজের দেহের সাথেও সেটাই করছি ।
🔹জীবন হলো সময় এবং শক্তির নৃত্য। দুটির মধ্যে একটি ভাল ছন্দ খুঁজে পাওয়াই জীবনের সৌন্দর্য।
🔹মানুষরা বইকে পবিত্র বলে। কিন্তু তাদের এটাও বুঝতে হবে যে ,জীবনও একটা পবিত্র জিনিস।